মৌ-মাছির গুঞ্জনে মুখরিত চলনবিল
ঋতুর পালা বদলে শীতের আগমনী বার্তায় চলনবিলের মাঠে মাঠে এখন সৌন্দর্য্যমন্ডিত হলুদ...
বিস্তারিতচলতি বছরের ১৯ অক্টোবর বিজ্ঞানীদের টেলিস্কোপে ধরা পড়ে রহস্যময় একটি বস্তু। অদ্ভুত আকৃতির এই বস্তুটি নিয়ে বেশ হৈ চৈ পড়ে যায়। সেটি ভিনগ্রহের প্রাণীদের যান বলে ধারণা করেন অনেক বিজ্ঞানী। তাদের তালিকা থেকে বাদ পড়েননি বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংও।
এরপরই রহস্যময় ওই বস্তুটি নিয়ে গবেষণায় নামেন বিজ্ঞানীরা। সেটির নাম দেওয়া হয় ‘ওউমাউমাউ’। হাওয়াইয়ের ভাষায় এই শব্দটির অর্থ ‘বার্তাবাহক’।
তবে বিস্তারিত পরীক্ষার পর বের হয়ে আসে আসল রহস্য তথ্য। সেটি আদতে কোনো ভিনগ্রহের প্রাণীদের যান নয়, বরং একটি বিশেষ আকৃতির উল্কাখণ্ড বলা যেতে পারে।
কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা জানান, ওউমাউমাউয়ের দৈর্ঘ্য প্রায় ৮০০ ফুট ও প্রস্থ ১০০ ফুট। সৌরজগতে প্রবেশ করে সেটি পৃথিবীসহ বিভিন্ন গ্রহের পাশ কাটিয়ে সূর্যের খুব কাছ দিয়ে উড়ে যায়। পাথরের খণ্ডটির বহির্ভাগে বিশেষ ধরনের প্রলেপ রয়েছে, যা ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা সহ্য করতে সক্ষম।
বিজ্ঞানীদের বরাত দিয়ে ডেইলি মেইলের খবরে বলা হয়, ওউমাউমাউর ভেতরের অংশে পানি বা অন্য কোনো পদার্থ রয়েছে কি না তা জানা যায়নি। তবে সেটির সঙ্গে আমাদের সৌরজগতের উল্কাখণ্ডের মিল রয়েছে। তবে সেটি এসেছে অন্য কোনো ছায়াপথ থেকে।
ব্যানিস্টার নামের এক গবেষক জানান, বাইরের ছায়াপথ থেকে আসা ওই পাথরখণ্ডে ভিন্ন ধরনের উদ্ভিদের নমুনা পাওয়া গেছে। এর অর্থ পৃথিবীর মতো অন্য কোনো গ্রহেও উদ্ভিদের অস্তিত্ব আছে।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন