১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতভোলার চরাঞ্চলে হাঁস পালন ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। খামারে হাঁস পালন করে বেকার যুবকরা বেকারত্ব দূর করছে।
হাঁস ও ডিম বিক্রি করে পারিবারিক অস্বচ্ছলতা দূর করছেন তারা। অল্প খরচে লাভ বেশি হওয়ায় হাঁস পালনে উৎসাহী হচ্ছে অনেকেই।
ভোলার ভেদুরিয়া, ভেলুমিয়া, রাজাপুর, কাচিয়া ও ইলিশা ইউনিয়নের বিভিন্ন চরের বসত বাড়ির আঙ্গিনায় এবং পতিত জমিতে গড়ে উঠেছে অসংখ্য হাঁসের খামার। মুনাফা, শ্রমিক মজুরি, বাসস্থান তৈরি ও খাদ্যের স্বল্পতা না থাকায় এসব চরে দিন দিন হাঁস চাষ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
হাঁস চাষ করে বেকারত্ব দূর করার পাশাপাশি আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে যুবকরা। আর তাই সহজ বিকল্প কর্মসংস্থান হিসাবে হাঁস চাষের ব্যাপক প্রসার লাভ করছে।
এ ব্যাপারে হাঁস চাষি করির জানান, হাঁস থেকে উৎপাদিত ডিম এবং হাঁস বিক্রির টাকায় অনেকেই নিজের ভাগ্য বদল করেছেন আর তাই একজনকে দেখে অন্যরাও হাঁস পালনে উৎসাহী হচ্ছে। এভাবেই দারিদ্রতা দূর হচ্ছে তাদের।
এ বিষয়ে ভোলা সদর উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা: দীনেশ চন্দ্র মজুমদার জানান, জেলা সদরে শতাধিক হাঁসের খামারে অন্তত ২ লাখের অধিক হাঁস রয়েছে, যা থেকে গড়ে প্রতিনিধি এক লাখ ডিম উৎপাদিত হচ্ছে।
গোপাল চন্দ্র দে
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন