১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতআন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী রুনা লায়লার ৬৭তম জন্মদিন আজ। ১৯৫২ সালের এই দিনে রুনা লায়লা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) সিলেটে জন্মগ্রহন করেন।
আজ জন্মদিন উপলক্ষে ধ্রুব মিউজিক স্টেশন থেকে প্রকাশ পাচ্ছে তার নতুন গান ‘ফেরাতে পারিনি’। একই সঙ্গে স্টার জলসা চ্যানেলে থাকছে ‘কে আপন কে পর’ সিরিয়ালের বিশেষ পর্ব।
১৯৬৬ সালে রুনা লায়লা উর্দু ভাষার হাম দোনো চলচ্চিত্রে ‘উনকি নাজরোঁ সে মোহাব্বত কা জো পয়গম মিলা’ গান দিয়ে সঙ্গীতাঙ্গনে আলোচনায় আসেন। ১৯৬০-এর দশকে তিনি পাকিস্তান টেলিভিশনে নিয়মিত গান করতে থাকেন। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৪ সালে তিনি জিয়া মহিউদ্দিন শো-তে গান পরিবেশন করতেন এবং ১৯৭০-এর দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দেওয়া শুরু করেন।
উপমহাদেশের কিংবদন্তি এই সংগীতশিল্পী ক্যারিয়ারে বাংলা, হিন্দি, উর্দু মিলিয়ে মোট ১৮টি ভাষায় ১০ হাজারেরও বেশি গান গেয়েছেন। বাংলা সিনেমায় গান গেয়ে শ্রেষ্ঠ নারী কণ্ঠশিল্পী বিভাগে সাত বার জিতেছেন ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’। সংগীতে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে সর্বোচ্চ সম্মাননা ‘স্বাধীনতা পদক’ও পেয়েছেন।
বাংলা গানের অমূল্য রত্ন রুনা লায়লার কালজয়ী গানগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে- ‘গানেরই খাতায় স্বরলিপি’, ‘এই বৃষ্টি ভেজা রাতে’, ‘যখন থামবে কোলাহল’, ‘শিল্পী আমি তোমাদেরই’, ‘সাধের লাউ বানাইলো’, ‘প্রতিদিন তোমায় দেখি’, ‘বন্ধু তিন দিন তোর’, ‘জীবনো আঁধারে পেয়েছি’, ‘পান খাইয়া ঠোঁট’ এবং ‘বাড়ির মানুষ কয় আমায়’।
বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে তার গান ‘দমাদম মাস্ত কালান্দার’ অত্যন্ত জনপ্রিয়।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন