১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতময়মনসিংহের নান্দাইলের ওষুধ ব্যবসায়ী মাজহারুল ইসলাম পল্টন হত্যা মামলায় ১০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার এক নম্বর দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। অপরাধে সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত না হওয়ায় আসামিদের সাতজনকে বেকসুর খালাস দেন তিনি।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলো- একলাছ উদ্দিন ওরফে জুয়েল, আবুল কাশেম ওরফে বাচ্চু মেম্বার, কবির মিয়া, আবুল কাশেম, বাদল মিয়া, ফারুক মিয়া, রুমা আক্তার, আবুল কালাম আজাদ ওরফে পিনু ডাক্তার, চন্দন, শুক্কুর আলী ওরফে আশ্রাফ আলী। এদের মধ্যে ফারুক মিয়া ও রুমা আক্তার পলাতক।
খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলো- আফতাব উদ্দিন ওরফে আক্রাম আলী, বদরুল আলম ওরফে বদরুল, ইসমাইল হোসেন, কাজল মিয়া, রফিক, আবু সিদ্দিক ও দুলাল।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০০৭ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি বা ১ মার্চ সকালে মাজহারুলকে তার ওষুধের দোকানে মাথা ও কপালে আঘাত করে খুন করা হয়। হত্যার পর দোকানের ভেতরে বাঁশের খুঁটির সঙ্গে গামছা দিয়ে মরদেহ বেঁধে রেখে দোকানে তালা দিয়ে চলে যায় আসামিরা। ঘটনার দিনই মাজহারুলের বোন বিউটি আক্তার বাদী হয়ে নান্দাইল থানায় হত্যা মামলা করেন।
২০০৮ সালের ৩১ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নান্দাইল থানার পরিদর্শক জসিম উদ্দিন ১৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। চার্জশিট দাখিলের পর জব্বর মোহরী নামে এক আসামি মারা যান। পরে আদালত জব্বর মোহরীকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে ১৭ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন। মামলার চার্জশিটভুক্ত ৩০ সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময়ে ২০ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন