১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতবিশেষজ্ঞদের মতে প্রতিদিন ত্বকে ‘ময়েশ্চারাইজার’ ব্যবহার করা শিশুর ত্বককে ‘একজিমা’র আক্রমণ থেকে সুরক্ষিত রাখার জন্য যথেষ্ট নয়। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অফ নটিংহাম’য়ের গবেষক হাওয়েল উইলিয়ামস এই বিষয়ে গবেষণা চালান। তীব্র ‘একজিমা’র চিকিৎসায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এসেছে ব্যাপক উন্নয়ন। তবে ত্বকের এই সমস্যায় আক্রান্ত হওয়া থেকে সুরক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে এখনও দূর্বলতা রয়ে গেছে।
গবেষণার অন্যান্য গবেষকরা জানান, ধারণা করা হয় ত্বকের সুরক্ষা ব্যবস্থায় সমস্যা থাকার কারণেই হয়ত আক্রমণের সুযোগ পায় ‘একজিমা’। ত্বকের ওপর আবরণ তৈরি করে তার মাঝে তরল আটকে রাখার মাধ্যমে ত্বকের সুরক্ষা কবচ জোরদার করে ‘ময়েশ্চারাইজার’। আর এজন্যই স্বাস্থ্যসেবকরা ‘একজিমা’ থেকে বাঁচতে নিয়মিত ‘ময়েশ্চারাইজার’ ব্যবহারের পরামর্শ দেন।
ওয়েল উইলিয়ামস’য়ের এই গবেষণার নাম ছিল ‘ব্যারিয়ার এনহ্যান্সমেন্ট ফল একজিমা প্রিভেনশন (বিইইপি)’। এর মূল উদ্দেশ্য হল ‘ময়েশ্চারাইজার’ ব্যবহারের এই পরামর্শ আসলে কতটুকু কার্যকর, সেটাই যাচাই করা। এই গবেষণায় মোট ১৩৯৪ জন নবজাতককে পর্যবেক্ষণ করেন গবেষকরা। যাদের সবার পরিবারে ‘একজিমা’, হাঁপানি, ‘হেফিভার’ ইত্যাদি রোগ বিদ্যমান।
নবজাতকদের দুটি দলে ভাগ করা হয়। একদল শিশুকে এক বছর পর্যন্ত প্রতিদিন ‘ময়েশ্চারাইজার’ মাখানো হয়। আর অপরদলকে ‘ময়েশ্চারাইজার’ ব্যবহার করতে বারণ করা হয়। তবে সবার পরিবারকেই সাধারণ ত্বকের যত্নের ব্যাপারে পরামর্শ দেন গবেষকরা।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন