১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ফল। কিন্তু ফল যখন কাটা হয় তখন কেটে ফেলা ভালো। না হলে দীর্ঘক্ষণ ফল কেটে রাখলে তার পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়। নিজের পাতে, শিশুর টিফিনে, অতিথি আপ্যায়নে-সবখানেই ফল দেয়ার চল আছে। গোটা ফল হলে তো কোনও কথা নেই।
কিন্তু ফ্রুট সালাদ বানিয়ে দিতে চাইলে কিংবা গোটা নিয়ে যাওয়া যায় না এমন কোনও ফল খেতে চাইলে তো কেটে নিয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় নেই! এদিকে গ্রীষ্মপ্রধান দেশে কাটা ফলে খানিক সময়ের ব্যবধানেই ব্যাকটেরিয়া জন্মায় এবং দ্রুত গতিতে বংশবিস্তার করে৷
ফলের রস অক্সিজেনের সংস্পর্শে এলে কালচে রঙের হয়ে যায়। পরে তা ফলের গায়ে বসে যায়। বিশেষ করে যেসব ফল একবারে সবটা খাওয়া যায় না, সেগুলোর ক্ষেত্রে বেশি করে সমস্যায় পড়তে হয়।
কিন্তু জানেন কি? হাতের কাছেই থাকা নানা উপাদান ফলকে কাটা অবস্থাতেও সতেজ রাখতে পারে? আজ বিডিলাইভ পাঠকদের জন্য দেয়া হলো ফল সতেজ রাখার উপায় -
লেবুর রস:
এ উপাদান মেশালে কাটা ফল টাটকা থাকে ৬-৮ ঘণ্টা। লেবুর অ্যাসিড অক্সিডেশন ঠেকিয়ে রাখতে সক্ষম। তাই ফল থেকে রস বেরিয়ে যায় না৷ তবে একসঙ্গে সব না মিশিয়ে আলাদা আলাদা খাপে এক একটা ফল রাখা যায়। তাতে লেবুর রস মিশিয়ে রাখলে ফল বেশিক্ষণ টাটকা থাকবে।
বরফ জল:
এ উপাদানের সংস্পর্শে এলে ফল ভালো থাকে ৩-৪ ঘণ্টা। ফলে আইস কিউব রেখে টিফিন বাক্সে প্যাক করতে পারেন তা। অথবা বাড়িতে কেটে রাখা ফল আইস কিউবে রেখে তা তুলে রাখুন ফ্রিজে। এতেও টাটকা থাকবে তা।
সাইট্রিক অ্যাসিড পাউডার:
ছানা কাটা পাউডার ফলের ওপর অল্প চড়িয়ে রাখুন। এতে ফল টাটকা থাকে ৩-৪ ঘণ্টা।
ক্লিং ফিল্ম বা অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল:
ফলে লেবু বা সাইট্রিক অ্যাসিডের টক ভাব মেশাতে না চাইলে ক্লিং ফিল্ম বা অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়ে রাখতে পারেন। ফয়েলের গায়ে কয়েকটা ফুটো করে রাখুন। এভাবে রাখলে ঘণ্টা দুয়েক টাটকা থাকবে ফল। তবে এতে অক্সিডেশন ঠেকানো যায় না।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন