১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতকরোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে চাহিদার তুলনায় লবণ উৎপাদন কম হলেও দেশে এক বছরের লবণ মজুদ রয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক)।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) লবণ উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ, আয়োডিনযুক্তকরণ, মজুদ ও মূল্য সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতি মাসে ভোজ্য লবণের চাহিদা ৭৫ হাজার মেট্রিক টন। আর ৩ এপ্রিল পর্যন্ত মজুদ আছে ১০.২৬ লাখ মেট্রিক টন। এছাড়া সব জেলার ডিলার, পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতা পর্যায়েও আয়োডিনযুক্ত ভোজ্য লবণ মজুদ রয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে লবণ মৌসুমে লবণ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৮ দশমিক ৫০ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে ০৩ এপ্রিল পর্যন্ত ১০ দশমিক ৩৪ লাখ মেট্রিক টন লবণ উৎপাদিত হয়েছে। গত ২০১৮-১৯ লবণ মৌসুমে এই সময় পর্যন্ত লবণ উৎপাদনের পরিমাণ ছিল নয় দশমিক ৭৫ লাখ মেট্রিক টন।
দেশে মোট নিবন্ধিত লবণ মিলের সংখ্যা ২৭০। এরমধ্যে করোনা প্রভাবের আগে ১৮০টি মিল চালু ছিল। কিন্তু বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে ১৭০টি মিল প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে চাহিদা অনুযায়ী নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় স্বল্প পরিসরে চালু রয়েছে। এ বছরের মার্চে ৭৩ হাজার ২৮৮ মেট্রিক টন আয়োডিনযুক্ত ভোজ্য লবণ ও ৫৫ হাজার ২৬ মেট্রিক টন আয়োডিনবিহীন শিল্প লবণ উৎপাদিত হয়েছে। করোনার প্রভাবে বর্তমানে শিল্প লবণের চাহিদা তুলনামূলকভাবে কম পরিলক্ষিত হচ্ছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এছাড়া করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং এর প্রাদুর্ভাবজনিত পরিস্থিতিতে মাঠে লবণ উৎপাদন, মিলে প্রক্রিয়াজাত ও আয়োডিনযুক্তকরণ ও বাজারজাতকরণে বিসিক বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন