১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতশীতের আগাম সবজি বাজারে তুলতে পারলেই বেশি টাকা আয় করা সম্ভব। বিষয়টি মাথায় রেখে আগাম শীতকালীন সবজি চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার চাষীরা।
এ বছর বৈরি আবহাওয়া ও মহামারি করোনা পরিস্থিতিতেও আগাম সবজি চাষ করতে পিছপা হননি এ এলাকার চাষীরা। উপজেলার কাঞ্চননগর, পাইন্দং, খিরাম, নাজিরহাট, হারুয়ালছড়ি, ভূজপুর, রোসাংগিরিসহ প্রায় প্রতিটি এলাকায় ফুলকপি, বাঁধাকপি, লাউ, শিম, বেগুন, মুলা, করলা, পটল, পালংশাক, লালশাকসহ শীতকালীন নানা সবজি চাষের ধুম পড়েছে।
কয়েকটি মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, চাষীরা শীতকালীন সবজির চারা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। কেউ কেউ সে চারা ক্ষেতে লাগাচ্ছেন। আবার কেউ কেউ ক্ষেত আগাছামুক্ত করতে নিড়ানি দিচ্ছেন। তবে এবার মহামারি করোনা পরিস্থিতি এবং অনিয়মিত ঝড়-বৃষ্টির কারণে আগাম সবজি চাষে খরচ বেশি হচ্ছে বলে জানান কৃষকরা।
উত্তর চট্টগ্রামরে বৃহত্তর সবজি মাঠখ্যাত কাঞ্চননগর মুজররি চররে সবজি চাষি আব্দুর রহমান বলেন, একদিকে দেশে মহামারি করোনা, অপরদিকে বৈরি আবহাওয়ার কারণে এবার আগাম সবজি চাষে বিলম্ব হচ্ছে। বলতে গেলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ আর ঝড়-বৃষ্টির সঙ্গে একপ্রকার যুদ্ধ করতে হচ্ছে আমাদের। এরপরও থেমে নেই আমরা। কাঞ্চননগর এলাকার সবজি চাষী নজরুল, ইউনুস, মোতালেবসহ বেশ কয়েকজন কৃষক জানান, আগাম সবজি চাষ করতে গিয়ে শ্রমিক সংকটে পড়ছেন তারা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লিটন দেবনাথ জানান, উপজেলায় ৩৬৫০ হেক্টর জমিতে শীতকালিন সবজির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যার মধ্যে কাঞ্চননগর, দৌলতপুর, পাইন্দং ও রোসাংগিরিতে ৭০০ হেক্টর জমিতে আগাম লালশাক, মুলাশাক ও বেগুন চাষাবাদ হয়েছে। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে কৃষকদেরকে বিভিন্ন রকমের পরামর্শ ও সহযোগিতা দেয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন