১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতসেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে করোনাভাইরাসের টিকা নিয়ে যে চুক্তি আছে সে অনুযায়ীই টিকা পাওয়ার প্রত্যাশা করছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এমন পরিস্থিতিতে ভারত থেকে ভ্যাকসিন কিনতে অর্থ পরিশোধ করছে বাংলাদেশ। দু-একদিনের মধ্যেই ১২০ মিলিয়ন ডলার বা এক হাজার ১০০ কোটি টাকা দেওয়া হবে।
সোমবার (৪ জানুয়ারি) এক অনলাইন ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিরাম ইনস্টিটিউটকে আগামী কয়েক মাসের জন্য করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের রফতানি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। চুক্তির আওতায় ভারতের এই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে বাংলাদেশের করোনার ভ্যাকসিন পাওয়ার কথা রয়েছে।
ভারতের এই সিদ্ধান্তের প্রেক্ষাপটে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে করোনা ভ্যাকসিনের চুক্তি ভারতের এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে না। আশা করছি চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে আমরা ভ্যাকসিন পেয়ে যাবো।’
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা উদ্ভাবিত টিকা ভারতে তৈরি করছে দেশটির সেরাম ইনস্টিটিউট। গত ১৩ ডিসেম্বর ওই টিকা কেনার জন্য সরকার সেরাম ইনস্টিটিউট ও বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের সঙ্গে চুক্তি করে। ওই চুক্তি অনুযায়ী, জানুয়ারি থেকে শুরু করে পরবর্তী ছয় মাসে ৫০ লাখ করে মোট ৩ কোটি টিকা পাওয়ার কথা বাংলাদেশের।
এর আগে রোববার (৩ জানুয়ারি) মার্কিন বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে (এপি) দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেরাম ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী আদর পুনাওয়ালা বলেন, রোববার ভারতের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা তাদের টিকার জরুরি অনুমোদন দিয়েছে। তবে শর্ত হচ্ছে ভারতের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সেরাম ইনস্টিটিউটের টিকা রফতানি করা যাবে না। ‘আমরা এ মুহূর্তে শুধু ভারত সরকারকে টিকা সরবরাহ করতে পারব। টিকা মজুত না করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’ পুনাওয়ালা আরও বলেন, ভারতের অন্তভ্যরীণ বাজারে টিকা বিক্রি করা থেকেও সেরামকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
দিনের শুরুতে সেরাম ইনস্টিটিউট এক সভায় জানায়, যেসব দেশ তাদের টিকা নিতে আগ্রহী, তাদের দেওয়ার আগে দুই মাস ভারতের তাৎক্ষণিকভাবে কী পরিমাণ টিকার প্রয়োজন, তা উৎপাদনে মনোনিবেশ করতে চায় তারা।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন