১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতপররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন জানিয়েছেন, বাংলাদেশ আজ দুটি পৃথক চালানের মাধ্যমে ভারত থেকে কোভিড -১৯ ভ্যাকসিনের ৩৫ লাখ ডোজ পাবে। এছাড়া, রাশিয়া এবং চীন সহ কয়েকটি দেশ বাংলাদেশে ভ্যাকসিন পাঠানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তিনি বলেন, আমরা ভরতে থেকে উপহার হিসাবে ২০ লাখ ডোজ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন পেয়ে যাব। এছাড়াও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পৃথক চালানে ভারত থেকে আরও ১৫ লাখ ভারতীয় ভ্যাকসিন আসবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাজধানীতে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক বক্তৃতা অনুষ্ঠানে অংশ নেয়ার পরে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলছিলেন।
এদিকে, বুধবার সংসদে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান, কোভিড -১৯ ভ্যাকসিনটি ১৮ উর্ধ্ব সকল বাংলাদেশী নাগরিককে বিনামূলে প্রদান করা হবে। সরকার, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড (বিপিএল) এবং সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া (এসআইআই) এর মধ্যে গত ৫ নভেম্বর স্বাক্ষরিত একটি ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং পরবর্তী সময়ে ১৩ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ প্রাথমিকভাবে এসব টিকা পাচ্ছে। চুক্তিটি অনুযায়ী বাংলাদেশ সিরাম ইনস্টিটিউট থেকে পর্যায়ক্রমে তিন কোটি ডোজ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন পাবে।
চিকিৎসা পেশাদার, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য, মিডিয়া কর্মী এবং স্থানীয় সরকার সংস্থা কর্মকর্তা এবং কর্মচারী, প্রবীণ লোকজন এবং অন্যান্য কোভিড-১৯ রোগীদের কাছাকাছি অবস্থানকারী ব্যক্তিদেরকে টিকা লাভের জন্য অগ্রাধিকার গ্রুপ হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য দুটি ডোজ ভ্যাকসিন প্রয়োজন হবে। প্রথম ডোজ টিকা গ্রহনের আট সপ্তাহ পরে দ্বিতীয় ডোজ দিতে হবে। ডিজিএইচএস প্রাথমিক পর্যায়ে ৫০ লাখ লোককে টিকা প্রদানের পরিকল্পনা গ্রহন করেছে। কারণ প্রতি মাসে প্রায় ৫০ লাখ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন আসবে। সরকার এখন পর্যন্ত ছয় জন স্বাস্থ্যকর্মীর সমন্বয়ে মোট ৭৩৪৪ টি ভ্যাকসিন বিতরণ দল গঠন করেছে। এছাড়া, প্রায় ৪২,০০০ জন স্বাস্থ্যকর্মীকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন