১ বাবা, ২৭ মা, ১৫০ ভাইবোনের বিশাল পরিবারের
কানাডার অন্যতম পরিচিত বহুগামী ব্যক্তি উইনস্টোন ব্ল্যাকমোর। ৬৪ বছরের এই ব্যক্তির...
বিস্তারিতবাজারে এক সময় অনেক বড় ও ভারী সিআরটি মডেলের ডিসপ্লে পাওয়া যেতো। তবে প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় এই ডিসপ্লে এখন হয়েছে কয়েক ইঞ্চি মাত্র। যাতে রয়েছে সব উন্নত প্রযুক্তি। জেনে নিন এলসিডি, এলইডি এবং ওএলইডি সম্পর্কে।
এলসিডি:
এলসিডি'র ফুল অর্থ দাড়ায় লিকুইড ক্রিস্টাল ডিসপ্লে। এই ডিসপ্লেতে লিকুইড ক্রিস্টাল বিদ্যুৎ প্রবাহ করে লাল নীল ও সবুজ আলো নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এই ডিসপ্লেতে মূলত আলো সরবরাহ করা হয় ফ্লুরোসেন্ট টিউব এর মাধ্যমে। এটি ডিসপ্লেতে উপরে অথবা নিচে লাগানো থাকে। ফ্লুরোসেন্ট টিউব জ্বালাতে একটি ইনভাটার সার্কিট দরকার হয় যা লো ভোল্টেজ কে হাই ভোল্টেজে পরিণীত করে এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। এই এলসিডি মনিটরের একটি সুবিধা হল এটি দামে সস্তা। কিন্তু এই মনিটর এর কন্ট্রাস্ট রেশিও ভালো না। তাই এটি ভালো রেজুলেসনের ছবির জন্য ভালো নয়।
এলইডি:
এলইডি'র ফুল অর্থ হলো লাইট ইমিটিং ডায়োড। এই ডিসপ্লে এলসিডি মনিটরের তুলনায় অনেক ভালো মানের। এই মনিটরে ফ্লুরোসেন্ট টিউবের এর বদলে এলইডি চেইন ব্যবহার করা হয়। বাকি সব কিছু এলসিডির মতো। এলইডিতে আলোর উজ্জ্বলতা বেশি হওয়াতে ডিসপ্লে আলোর মান অনেক ভালো হয়।
এলইডি অনেক কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। ফ্লুরোসেন্ট টিউব না থাকায় অনেক পাতলা করা সম্ভব এই ডিসপ্লেকে। তাই দিন দিন মোবাইল ল্যাপটপ পাতলা হয়ে যাচ্ছে। এলইডিতে কন্ট্রাস্ট রেশিও ভালো হওয়ায় ডিসপ্লের আলোর মান অনেক ভালো হয়। চার থেকে ছয় হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যায় এই ডিসপ্লে।
ওএলইডি:
অর্গানিক লাইট-ইমিটিং ডায়োড। এই ওএলইডি’র পুরো নাম অরগানিক এলইডি। সাধারণত দামি কোনো ব্রান্ডে এইসব ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়। এটি এলসিডি ও এলইডি’র মতো ব্যাক লাইট থাকে না, কারণ এর পিক্লেল গুলোর মধ্যে আলোর আছে। তাই এই ডিসপ্লে গুলোকে অনেক পাতলা করা সম্ভব। এই ডিসপ্লে ভাজ করা যায় কাগজের মত।বাজারের সেরা ডিসপ্লে বলা হয় ওএলইডিকে।
মোবাইল থেকে খবর পড়তে অ্যাপস ডাউনলোড করুন